জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে শিষ্টাচার মেনে চলার অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। ক্লাস রুমেও কিছু আচারবিধি আছে, যা মেনে চললে শিক্ষার্থী নিজে যেমন উপকৃত হবে, তেমনি ক্লাসের সবাই সামগ্রিকভাবে উপকৃত হবে। ক্লাস রুমের শিষ্টাচার সম্পর্কে জানাচ্ছেন বিপুল জামান
নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট সময়ে ক্লাসে উপস্থিত হও। অনিয়মিত ক্লাস করলে পড়া বুঝবে না। নির্দিষ্ট সময়ের পর ক্লাসে উপস্থিত হলে ক্লাস নিতে শিক্ষকের এবং ক্লাসের অন্যদের মনোযোগের ব্যাঘাত ঘটে।
ক্লাসে শিক্ষক প্রবেশ করলে দাঁড়িয়ে অভ্যর্থনা জানাও। শিক্ষক আগে প্রবেশ করলে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করো।
ক্লাসরুমে শিক্ষকের সামনে গা এলিয়ে দিয়ে বা পায়ের ওপর পা তুলে বসবে না। সোজা হয়ে বসো।
ক্লাসে উদাসী হয়ে থাকবে না। মনোযোগ দিয়ে শিক্ষকের কথা শোনো। শিক্ষক কোনো প্রশ্ন করলে তার উত্তর দাও।
কোনো কিছু বুঝতে না পারলে প্রশ্ন করার অনুমতির জন্য হাত তোলো। শিক্ষক অনুমতি দিলে প্রশ্ন করো। কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করে শিক্ষককে বিব্রত করার চেষ্টা করবে না।
ক্লাস চলাকালে ইশারায় ডাকাডাকি করা, ফিসফাস করা বা জোরে জোরে নিজেরা কথা বলা, কাগজ, রুমাল বা কোনো কিছু ছোড়াছুড়ি করবে না।
ক্লাসে অন্য বই খুলে পড়া/দেখা কিংবা খাতার নিচে গল্পের বই লুকিয়ে রেখে পড়া, আড়ালে মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকা, চুইংগাম বা মুখে কোনো খাবার চিবানো থেকে বিরত থাকো।
শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলতে হলে একজন একজন করে বলো, কয়েকজন একসঙ্গে নয়।
ক্লাস চলাকালে কিছু সময়ের জন্য শিক্ষক বাইরে গেলেও শ্রেণিকক্ষে অবস্থান করো। কথা বলা, আসন ছেড়ে ওঠাসহ কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে না।
নতুন শিক্ষককে তার প্রথম ক্লাস থেকেই আন্তরিকভাবে গ্রহণ করো। আগের কোনো শিক্ষকের সঙ্গে তুলনা করবে না। তাকে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার প্রয়োজনীয় সময় দাও।
শিক্ষকের অনুপস্থিতিতে তার চেয়ার বা টেবিলে বসবে না। নিজেদের ডেস্ক বা হাই-বেঞ্চেও বসবে না।
নবম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে চতুর্থ সপ্তাহের জন্য রসায়ন পাঠ্য বই থেকে একটি অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীরা নবম শ্রেণীর চতুর্থ এ্যাসাইনমেন্ট এর অন্যান্য বিষয়ের সাথে রসায়ন বিষয়ের চতুর্থ অ্যাসাইনমেন্ট সঠিক নিয়মে সম্পন্ন করে জমা দিবে। এখানে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা আবশ্যক শীর্ষক একটি প্রতিবেদন লিখতে দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞান বিভাগের বন্ধুরা, তোমরা কেমন আছো? আশা করছি ভালো আছো। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী হওয়ায় প্রায়শই আমাদেরকে ল্যাবরেটরীতে অবস্থান করতে হয়। ল্যাবরেটরীতে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ থাকে। আজকের আলোচনায় থাকছে- প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা আবশ্যক শীর্ষক প্রতিবেদন।
বিজ্ঞান বিভাগের বন্ধুরা, তোমরা কেমন আছো? আশা করছি ভালো আছো। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী হওয়ায় প্রায়শই আমাদেরকে ল্যাবরেটরীতে অবস্থান করতে হয়। ল্যাবরেটরীতে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ থাকে। আজকের আলোচনায় থাকছে- প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা আবশ্যক শীর্ষক প্রতিবেদন।
একটি মাঠ হল একটি বৃহৎ তৃণআচ্ছাদিত মাঠ, যেখানে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। যদিও আকারে সাধারণত উপবৃত্তের মত, এর মধ্যেও আবার বিভিন্ন ধরন রয়েছে: কিছু প্রায় নিখুঁত বৃত্তের মত, কিছু লম্বাটে উপবৃত্তাকার এবং কিছু সম্পূর্ণ অনিয়মিত আকারের,- যার কোনও প্রতিসাম্য নেই – তবে তাদের সকলেরই সম্পূর্ণ বক্র সীমানা থাকে, তার কোন ব্যতিক্রম হয়না। মাঠের জন্য কোনও নির্দিষ্ট মাত্রা থাকেনা তবে এর ব্যাস সাধারণত ৪৫০ ফুট (১৩৭ মি) এবং ৫০০ ফুটের (১৫০ মি) মধ্যেই হয়। বড় খেলাগুলির মধ্যে ক্রিকেট একটু অস্বাভাবিক (গল্ফ, অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবল এবং বেসবল সহ) যেখানে পেশাদার খেলার জন্য নির্দিষ্ট আকারের কোনও স্থিরীকৃত নিয়ম নেই। বেশিরভাগ মাঠে, একটি দড়ি দিয়ে মাঠের পরিধি নির্দিষ্ট করা হয় এবং সেটি বাউন্ডারি নামে পরিচিত।
সীমানার মধ্যে এবং সাধারণত যতটা সম্ভব কেন্দ্রের কাছাকাছি, থাকে বর্গক্ষেত্র, যেটি সাবধানে প্রস্তুত ঘাসের একটি অঞ্চল।
সেখানে ক্রিকেট পিচ প্রস্তুত করে খেলার জন্য চিহ্নিত করা হয়। পিচের মধ্যে ব্যাটসম্যান তাকে করা বলকে ব্যাট দিয়ে মারে এবং রান করার জন্য দুই পাশের উইকেটের মধ্যে দৌড়োয়, ফিল্ডিং দল এটিকে প্রতিরোধ করতে বলটি যে কোন এক দিকের উইকেটে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে।